Transistor ( ট্রাজিস্টর )
A transistor is made by connecting two semiconductor diodes side by side. Since semiconductor diodes are junction type, all transistors nowadays are junction transistors. Junction transistors are again of two types 1) NPN transistor 2) PNP transistor.
দুটি সেমিকন্ডাক্টর ডায়োড পাশাপাশি কানেশন করে বা যুক্ত করে একটা ট্রানজিস্টার তৈরি করা হয়ে থাকে । যেহেতু সেমিকন্ডাক্টর ডায়োড জাংশন টাইপ তাই বর্তমানে সমস্ত ট্রানজিস্টারেই হচ্ছে জাংশন ট্রানজিস্টার । জাংশন ট্রানজিস্টার আবার দু ধরনের হয়ে থাকে ১) NPN ট্রানজিস্টার 2) PNP ট্রানজিস্টার ।
So the transistor is made solidly with these two semiconductors, N type semiconductor and P type semiconductor. Transistor has three leads or elements, emitter, base and collector. The emitter is called the drain, the base is called the ground and the collector is called the collector.
সুতরাং N টাইপ সেমি কৃষ্টাল এবং P টাইপ সেমি কৃষ্টাল এই দুইটি সেমি কৃষ্টাল দিয়ে শক্ত ভাবে ট্রানজিস্টার তৈরি করা হয়। ট্রানজিস্টার তিনটি লিড বা এলিমেন্ট তাকে এমিটার , বেস, কালেক্টর । এমিটারকে নিঃসারক, বেসকে ভূমি এবং কালেক্টরকে সংগ্রাহক বলা হয়ে থাকে ।
To operate the transistor, DC supply is applied to the three terminals. This supply DC is called Biasing, Biasing is of two types 1) Forward Bias 2) Reverse Bias.
ট্রানজিস্টারকে কার্যকর করার জন্য, তিনটি টার্মিনালে ডি সি সাপ্লাই দেওয়া হয় । এই সাপ্লাই ডিসিকে বায়াসিং বলা হয় , বায়াসিং দুই প্রকার হয়ে থাকে ১) ফরওয়ার্ড বায়াস ২) রিভার্স বায়াস ।
NPN Transistor:
An NPN transistor is made by placing a P-type semiconductor between two N-type semiconductors.
NPN ট্রানজিস্টারঃ
দুইটি N- টাইপ সেমি কৃষ্টাল এর মাঝ খানে একটি P-টাইপ সেমি কৃষ্টাল স্থাপন করে একটি NPN ট্রানজিস্টার তৈ্রি করা হয় ।
Electrons from the emitter of the transistor entering the base mix with holes in the base and become zero or neutral. Since the electrons in the emitter are not zero or neutral with the holes in the base, the positive attraction in the flow from the base to the collector causes the electrons to flow in the current.
ট্রানজিস্টার এমিটারের ইলেকট্রোন গুলি বেসে প্রবেশের ফলে বেসের হোলের সাথে মিশে শূন্য বা নিউট্রাল হয়ে যায় । এমিটারের যে ইলেকট্রোন গুলি বেসে হোলসের সাথে শূন্য বা নিউট্রাল না হওয়ায় বেস থেকে কালেক্টোরে প্রবাহে পজিটিভ আকর্ষনের ফলে ইলেকট্রোন গুলি কারেন্ট হিয়াবে প্রবাহিত হয় ।
Transistor Biasing
When DC voltage is supplied to the three terminals of the transistor available for operation, that supply is called Biasing of the transistor. Transistor biasing is divided into two parts.
1) Forward Biasing 2) Reverse Biasing
ট্রা্নজিস্টার বায়াসিং
কার্যকর বা চালু করার জন্য ট্রানজিস্টরের যে তিনটি টার্মিনাল পাওয়া যায় , সেই তিনটি টার্মিনালে ডিসি ভোল্টেজ সাপ্লাই দেওয়া হলে সেই সাপ্লাইকেই ট্রানজিস্টারের বায়াসিং বলা হয় । ট্রানজিস্টারের বায়াসিং দুই ভাগে ভাগ করা হয় ।
১) ফরোয়ার্ড বায়াসিং ২) রিভার্স বায়াসিং
PNP Transistor:
An PNP transistor is made by placing an N-type semiconductor between two P-type semiconductors. The two P type semiconductors of this transistor are separated by a thin layer of N type semiconductors.
PNP ট্রানজিস্টারঃ
দুইটি P- টাইপ সেমি কৃষ্টাল এর মাঝ খানে একটি N-টাইপ সেমি কৃষ্টাল স্থাপন করে একটি PNP ট্রানজিস্টার তৈ্রি করা হয় । এই ট্রানজিস্টরের দুইটি P টাইপের সেমি কৃষ্টালের পাতলা আবরনের মাঝে N টাইপ সেমি কৃষ্টাল দ্বারা আলাদা করা হয় ।
This N type crystal is called base. Hence the PN junction is called emitter-base forward bias. That is, the emitter is kept positive compared to the base. If the collector base is reverse biased in a PN junction, the collector negative is greater than the base.
এই N টাইপ কৃষ্টালকে বেসই বলা হয়ে থাকে। ফলে PN জাংশনকে ইমিটার বেইসের ফরওয়ার্ড বায়াস বলা হয় । অর্থাৎ ইমিটারকে পজেটিভ রাখা হয় বেইসের তুলনায় । যদি PN জাংশনে কালেক্টর বেইসে রিভার্স বায়াস করা হয় সেই তুলনায় কালেক্টর নেগেটিভ বেশি হয় বেইসের তুলনায় ।